প্রবন্ধ সমূহ
হাদিসে বলা হয়েছে, (অহংকার তাঁর চাঁদর এবং সম্মান তাঁর লুঙ্গী) আল্লাহ তায়া’লার কি চাদর এবং লুঙ্গী রয়েছে?
কুরআন তেলাওয়াতে অনেক ফযিলত, কল্যাণ এবং মজা রয়েছে এমনটি কুরআন সুন্নাহর ভাষ্যে পরিলক্ষিত হয়। যেমন; আখেরাতে কুরআন সুপারিশ করবে, অগণিত নেকি অর্জিত হবে, মর্যাদা সমুন্নত হবে, ঈমান বেড়ে যাবে, বক্ষদেশ উন্মুক্ত হবে, রোগ ব্যাধি থেকে পরিত্রাণ মিলবে। মানুষিক প্রশান্তি, দুনিয়ার চিন্তা-ফিকির দূর করার উপায় হিসেবে কাজ করবে। দীনের মাঝে তার থাকবে দূরদর্শিতা, সংশয় সন্দেহপূর্ণ বিষয়ের মাঝে পার্থক্য করার ক্ষমতা, দুনিয়াতে শ্রেষ্ঠত্ব দান সহ অসংখ্য ফযিলত রয়েছে, যা কলমের লেখনী দিয়ে শেষ করা সম্ভব না, আবার তার গুণেরও কোনো সীমা নেই।
স্রষ্টা ও সৃষ্টির মাঝে মাধ্যম মানার ব্যাপারটা অত্যন্ত বিপজ্জনক। ফকির, দরবেশ, কবর, মাজার, ইত্যাদিকে মাধ্যম বানিয়ে আল্লাহকে পেতে যাওয়া খুবই ঘৃণিত, শিরকপূর্ণ একটি কাজ যা অনেক মুসলিম দেশেই মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়েছে। ব্ক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে এ ধরনের উসিলা সাব্যস্ত করার ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
মহান আল্লাহ তাঁর কুরআনকে মানুষের অন্তরের ও শরীরের জন্য আরোগ্য হিসেবে ঘোষণা করেছেন। কুরআনের বিভিন্ন বাণী দ্বারা ঝাঁড়-ফুকের মাধ্যমে মানষিক ও শারিরীক আরোগ্য লাভের বিষয়টি শরী‘আতসম্মত বিষয়। আলোচ্য প্রবন্ধে শরী‘আত অনুমোদিত বেশ কিছু ঝাঁড়-ফুকের আয়াত ও সহীহ হাদীস স্থান পেয়েছে।
আল্লাহ তা‘আলার হক বা প্রাপ্য : আল্লাহ তা‘আলা সবকিছু সৃষ্টি করেছেন, ব্যাপক করে দিয়েছেন তাদের ওপর প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নি‘আমতরাজি। তার প্রধান প্রধান নি‘আমতসমূহের মধ্য থেকে রাসূল প্রেরণ, কিতাব অবতীর্ণকরণ অন্যতম। এ কারণেই আল্লাহর হক জেনে তার অধিকার রক্ষা করা প্রত্যেক বান্দার উপর একান্ত কর্তব্য। প্রবন্ধটি নিম্নবর্ণিত বিষয়াবলি নিয়ে রচনা করা হয়েছে : (১) আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, (২) ইখলাসপূর্ণ ইবাদত, (৩) ভালো কাজ করা ও খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকা, (৪) আল্লাহর প্রতি সম্মান প্রদর্শন, (৫) আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা, (৬) নি‘আমতের কৃতজ্ঞতা, (৬) তাকদীদের ওপর বিশ্বাস।
ঈমানের বিপরীত অবস্থানকে কুফুরী বলা হয়। কেননা কুফুরী হচ্ছে আল্লাহ ও রাসূলের প্রতি ঈমান না রাখা, চাই তাদেরকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করা হোক কিংবা না হোক। কুফুরী মুসলিম ব্যক্তিকে মুসলিম মিল্লাত থেকে বের করে দেয়। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে কুফুরীর সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।
শিরক একটি মারাত্মক অপরাধ। আল্লাহ তাআলা শিরকের গুণাহ কখনো ক্ষমা করবেন না। এ প্রবন্ধে শিরকের সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
একজন মুসলিম নারী যখন দুনিয়া ও আখেরাতে সফলতা পেতে চান তখন তার কিভাবে পরিচালিত হওয়া উচিত, সে বিষয়ে কিছু দিক-নির্দেশনা দেয়া হয়েছে এ প্রবন্ধে।
এ নিবন্ধে বুদ্ধি বিকাশকালেই শিশুকে তাওহীদ ও এর পরিপন্থী বিষয় সম্পর্কে শিক্ষা দেবার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।
প্রবন্ধটিতে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালবাসার মানদণ্ড উল্লেখ করা হয়েছে। সাথে সাথে কি কি কারণে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে ভালবাসার দাবী মিথ্যা হয়, সেটাও উল্লেখ করা হয়েছে।
মুনাফিক ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে মুনাফিকদের অহীর মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়েছে। আজও মুনাফিকদের চরিত্র বর্তমান সমাজে রয়েছে। দিন দিন এ সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে নিফাকের সংজ্ঞা, প্রকারভেদ ও এর ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে কুরআন ও সুন্নাহ’র আলোকে সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে।
আরও দেখুন: https://islamhouse.com/bn/author/25506/articles/showall/1